বাড়িতে বসেই রোজগার অর্থাৎ অনলাইনে ইনকামের কিছু সহজ পদ্ধতি । প্রতিদিনই বাড়ছে ইন্টারনেটের জনপ্রিয়তা। আরও বেশি মানুষ পৌঁছে যাচ্ছেন অনলাইন দুনিয়ায়। দরকারি তথ্য থেকে বিনোদন সবই ইন্টারনেটে খুঁজে নিচ্ছেন সাধারণ মানুষ। রয়েছে ইন্টারনেট থেকে আয়ের সুযোগও। ইন্টারনেটের মাধ্যমে রোজগার করে দিব্যি আছেন বহু মানুষ।
সব থেকে সুবিধা হল যেখানে খুশি বসে কাজ করা যায় অনলাইনে। শুধু একটা ল্যাপটপ আর একটা ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই হলো। তাই বলে ইন্টারনেট থেকে রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখবেন না। কেউ এমন প্রতিশ্রুতি দিলেও সাবধান। ঠকার সম্ভাবনা শতকরা ৯৯ ভাগ।
বিভিন্ন উপায়ে অনলাইনে আয় করা যায়। তবে অনলাইনে রোজগারও কিন্তু বেশ পরিশ্রমসাপেক্ষ। আইন মেনে কাজ করলে সহজে বড়লোক হওয়ার কোনও রাস্তা নেই। জেনে নিন কী কী ভাবে আয় করা যেতে পারে অনলাইনে..
নীচে আলোচনা করা হলো
1. ফ্রিল্যান্সিং
2. ব্লগিং
3. ইউটিউব
4. ওয়েবসাইট তৈরি
5. সমীক্ষা সার্চ ও রিভিউ
6. অনুবাদক
7. অনলাইনশিক্ষকতা
8. লেখালেখি
9. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
10. গ্রাফিক্স ডিজাইন
11. ডেটা এন্ট্রি
12. ওয়েব ডিজাইন
বিস্তারিত আলোচনা
1. ফ্রিল্যান্সিং
অনলাইনে আয়ের সব থেকে জনপ্রিয় উপায় হল ফ্রিল্যান্সিং। আপনার দক্ষতা অনুসারে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।
যুক্তির জ্ঞান যাদের রয়েছে তাদের এই পদ্ধতিতে আয় করা সোজা। গ্রাফিক ডিজাইনার ও অনুবাদকরাও এখানে কাজ পেতে পারেন। বিভিন্ন ওয়েবসাইট ফ্রিলান্সারদের কাজ দিয়ে থাকে। সেজন্য সেই ওয়েবসাইটে লগ উন করতে হবে। চুক্তির যাবতীয় শর্ত ও দেনা পাওনা বুঝে কাজে যোগ দেবেন। নইলে ঠকতে হতে পারে।
2. ব্লগিং
ওয়েবসাইটের মতোই ব্লগ খুলে আয় করা সম্ভব। ওয়েবসাইটের থেকে ব্লগ তৈরির খরচ অপেক্ষাকৃত কম।
বিনামূল্যেও ব্লগ খোলা যায়। ব্লগ খুলে বসে থাকলেই হবে না। নিয়মিত আপডেট করতে হবে। প্রায় বছরখানেক অপেক্ষা করলে মিলবে ফল।
3. ইউটিউব
এখন তো ইউটিউবের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। নানা বিষয় ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে আয় করতে পারেন।
সেক্ষেত্রে আপনার সম্পাদনা করার দক্ষতা থাকতে হবে। নইলে পয়সা দিয়ে সম্পাদনার কাজ করতে গেলে লাভের গুড় পিঁপড়েয় খাবে।
4.ওয়েবসাইট তৈরি
নিজেই একটা ওয়েবসাইট বানিয়ে আয়ের ব্যবস্থা করতে পারেন। আপনার যে ব্যাপারে দক্ষতা রয়েছে তাতে ওয়েবসাইট বানাতে পারেন। ওয়েব সাইট তৈরি হয়ে গেলে তা গুগল অ্যাডসেন্সের সঙ্গে জুড়ে দিতে হবে।
কেল্লা ফতেহ। পাঠকেরা আপনার ওয়েবসাইট পড়লেই আপনার আয় হতে থাকবে। লোকে যত বেশি আপনার ওয়েবসাইট পড়বে আপনার আয় তত বেশি হবে।
5. সমীক্ষা সার্চ ও রিভিউ
অনলাইন সমীক্ষায় অংশ নিয়েও আপনি আয় করতে পারেন।
এছাড়া অনলাইন সার্চ করেও রোজগারের সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন পণ্যের রিভিউ লিখেও আয় হতে পারে।
6. অনুবাদক
বিভিন্ন ভাষায় দক্ষতা থাকলে আপনি অনুবাদক হিসাবে কাজ করতে পারেন। বিভিন্ন নথি অনুবাদ করলে শব্দপিছু অর্থ মেলে।
তবে ভারতীয় ভাষায় অনুবাদের কাজ তেমন মেলে না। সেজন্য বিদেশি ভাষাই প্রাধান্য পায়।
7. অনলাইন শিক্ষকতা
অনলাইন গৃহশিক্ষকতার প্রবণতা গোটা বিশ্বে বাড়ছে। ভারতও তার ব্যতিক্রম নয়। কোনও বিষয়ে দক্ষতা থাকলে সেই বিষয় আপনি অনলাইনে পড়াতে পারেন।
সেক্ষেত্রে আপনার ছাত্র দেশে বা বিদেশে যে কোনও জায়গায় থাকতে পারে। বেশ কিছু ওয়েবসাইট এই ধরণের পঠনপাঠন পরিচালনা করে। তবে সেক্ষেত্রে পরীক্ষা দিয়ে ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষের কাছে আগে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে হয়।
8. লেখালিখি
যাঁদের লেখার হাত ভাল তাঁরা কনটেন্ট রাইটিং করে দেখতে পারে। এই পেশায় বিভিন্ন বিষয়ে লিখে নির্দিষ্ট সংস্থার কাছে পাঠাতে হয়। সংস্থা শব্দপিছু পারিশ্রমিক দিয়ে থাকে।
9. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
এই পদ্ধতিতে আয়ের ক্ষেত্রেও নিজের ওয়েবপেজ বা ব্লগ প্রয়োজন। যখন ওয়েবসাইট বা ব্লগ চালু হবে, তখন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের লিংক তাতে যুক্ত করতে পারবেন।
যখন আপনার সাইট থেকে ওই প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা কোনো দর্শক কিনবেন, তখনই আপনার আয় আসতে শুরু করবে।
10. গ্রাফিকস ডিজাইন
অনলাইনে ঘরে বসে আয়ের ক্ষেত্রে গ্রাফিকস ডিজাইন ভালো উপায়। যাঁরা এই কাজে দক্ষ, তাঁরা বিভিন্ন ডিজাইন অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে দিয়ে রাখেন। সেখান থেকে তাঁদের আয় আসে।
তাঁদের তৈরি একটি পণ্য অনেকবার বিক্রি হয়, অর্থাৎ একটি ভালো নকশা থেকেই দীর্ঘদিন পর্যন্ত আয় হতে থাকে। অনলাইনে এ ধরনের অনেক ওয়েবসাইটে গ্রাফিকসের কাজ বিক্রি করা যায়। এ ছাড়া অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতেও গ্রাফিকস ডিজাইনারদের অনেক চাহিদা রয়েছে।
11. ডেটা এন্ট্রি
অনলাইনে সহজ কাজগুলোর একটি হচ্ছে ডেটা এন্ট্রি। এ ক্ষেত্রে অবশ্য আয় খুব কম। তবে এ ধরনের কাজ অটোমেশনের কারণে এখন খুব কম পাওয়া যায়।
যাঁদের কম্পিউটার, ইন্টারনেট ও দ্রুতগতির টাইপিং দক্ষতা আছে, তাঁরা এ ধরনের কাজ করতে পারবেন। অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সিং সাইটে এ ধরনের কাজ রয়েছে। তবে যাঁদের কোনো কাজে দক্ষতা থাকে, তাঁরা সহজে কাজ পান এবং দ্রুত আয় বাড়াতে পারেন।
12. ওয়েব ডিজাইন
এখনকার অনলাইনের কাজের ক্ষেত্রে ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা ব্যাপক। কোনো প্রজেক্টে ২০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত সহজে আয় করা যায়। সব ব্যবসায়ী প্রযুক্তিপ্রেমী নন। নিজেদের ওয়েবসাইট তৈরিতে তাঁদের ওয়েব ডিজাইনারের দরকার পড়ে।
যাঁরা ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে চান নিজেদের ওয়েবসাইট খুলে সেখান থেকেই ছোট ব্যবসা দাঁড় করাতে পারেন। ওয়েবসাইট তৈরিতে এখন কোডিং আর ওয়েব ডিজাইন দুটিই গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ওয়েবসাইট ব্যবস্থাপনা ও হালনাগাদের জন্যও ওয়েব ডিজাইনারকে দরকার পড়ে। ফলে ডিজাইনারকে বসে থাকতে হয় না। ক্লায়েন্ট ও কাজের ওপর ভিত্তি করে ওয়েব ডিজাইনারের আয় বাড়তে থাকে।
এই পোস্টটি ভালো লাগলে অনেক অনেক শেয়ার করবেন । আপনারা যদি চান তাহলে আমার ইউটিউব চ্যানেলে এই পোস্টে আলোচিত প্রত্যেক টি বিষয়ে আলাদা আলাদা ভিডিও বানিয়ে দেবো তার জন্য অবশ্যই আমার ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং বেল বাটনে ক্লিক করে অল নোটিফিকেশন অন করে দিন
সাবস্ক্রাইব করার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুনঃঃঃ-
https://www.youtube.com/channel/UCkmrUM6j4BVIEwmQ0Q_w_aA?sub_confirmation=1
সব থেকে সুবিধা হল যেখানে খুশি বসে কাজ করা যায় অনলাইনে। শুধু একটা ল্যাপটপ আর একটা ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই হলো। তাই বলে ইন্টারনেট থেকে রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখবেন না। কেউ এমন প্রতিশ্রুতি দিলেও সাবধান। ঠকার সম্ভাবনা শতকরা ৯৯ ভাগ।
বিভিন্ন উপায়ে অনলাইনে আয় করা যায়। তবে অনলাইনে রোজগারও কিন্তু বেশ পরিশ্রমসাপেক্ষ। আইন মেনে কাজ করলে সহজে বড়লোক হওয়ার কোনও রাস্তা নেই। জেনে নিন কী কী ভাবে আয় করা যেতে পারে অনলাইনে..
নীচে আলোচনা করা হলো
1. ফ্রিল্যান্সিং
2. ব্লগিং
3. ইউটিউব
4. ওয়েবসাইট তৈরি
5. সমীক্ষা সার্চ ও রিভিউ
6. অনুবাদক
7. অনলাইনশিক্ষকতা
8. লেখালেখি
9. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
10. গ্রাফিক্স ডিজাইন
11. ডেটা এন্ট্রি
12. ওয়েব ডিজাইন
বিস্তারিত আলোচনা
1. ফ্রিল্যান্সিং
অনলাইনে আয়ের সব থেকে জনপ্রিয় উপায় হল ফ্রিল্যান্সিং। আপনার দক্ষতা অনুসারে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।
যুক্তির জ্ঞান যাদের রয়েছে তাদের এই পদ্ধতিতে আয় করা সোজা। গ্রাফিক ডিজাইনার ও অনুবাদকরাও এখানে কাজ পেতে পারেন। বিভিন্ন ওয়েবসাইট ফ্রিলান্সারদের কাজ দিয়ে থাকে। সেজন্য সেই ওয়েবসাইটে লগ উন করতে হবে। চুক্তির যাবতীয় শর্ত ও দেনা পাওনা বুঝে কাজে যোগ দেবেন। নইলে ঠকতে হতে পারে।
2. ব্লগিং
ওয়েবসাইটের মতোই ব্লগ খুলে আয় করা সম্ভব। ওয়েবসাইটের থেকে ব্লগ তৈরির খরচ অপেক্ষাকৃত কম।
3. ইউটিউব
এখন তো ইউটিউবের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। নানা বিষয় ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে আয় করতে পারেন।
সেক্ষেত্রে আপনার সম্পাদনা করার দক্ষতা থাকতে হবে। নইলে পয়সা দিয়ে সম্পাদনার কাজ করতে গেলে লাভের গুড় পিঁপড়েয় খাবে।
4.ওয়েবসাইট তৈরি
নিজেই একটা ওয়েবসাইট বানিয়ে আয়ের ব্যবস্থা করতে পারেন। আপনার যে ব্যাপারে দক্ষতা রয়েছে তাতে ওয়েবসাইট বানাতে পারেন। ওয়েব সাইট তৈরি হয়ে গেলে তা গুগল অ্যাডসেন্সের সঙ্গে জুড়ে দিতে হবে।
কেল্লা ফতেহ। পাঠকেরা আপনার ওয়েবসাইট পড়লেই আপনার আয় হতে থাকবে। লোকে যত বেশি আপনার ওয়েবসাইট পড়বে আপনার আয় তত বেশি হবে।
5. সমীক্ষা সার্চ ও রিভিউ
অনলাইন সমীক্ষায় অংশ নিয়েও আপনি আয় করতে পারেন।
6. অনুবাদক
বিভিন্ন ভাষায় দক্ষতা থাকলে আপনি অনুবাদক হিসাবে কাজ করতে পারেন। বিভিন্ন নথি অনুবাদ করলে শব্দপিছু অর্থ মেলে।
তবে ভারতীয় ভাষায় অনুবাদের কাজ তেমন মেলে না। সেজন্য বিদেশি ভাষাই প্রাধান্য পায়।
7. অনলাইন শিক্ষকতা
অনলাইন গৃহশিক্ষকতার প্রবণতা গোটা বিশ্বে বাড়ছে। ভারতও তার ব্যতিক্রম নয়। কোনও বিষয়ে দক্ষতা থাকলে সেই বিষয় আপনি অনলাইনে পড়াতে পারেন।
সেক্ষেত্রে আপনার ছাত্র দেশে বা বিদেশে যে কোনও জায়গায় থাকতে পারে। বেশ কিছু ওয়েবসাইট এই ধরণের পঠনপাঠন পরিচালনা করে। তবে সেক্ষেত্রে পরীক্ষা দিয়ে ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষের কাছে আগে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে হয়।
8. লেখালিখি
যাঁদের লেখার হাত ভাল তাঁরা কনটেন্ট রাইটিং করে দেখতে পারে। এই পেশায় বিভিন্ন বিষয়ে লিখে নির্দিষ্ট সংস্থার কাছে পাঠাতে হয়। সংস্থা শব্দপিছু পারিশ্রমিক দিয়ে থাকে।
9. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
এই পদ্ধতিতে আয়ের ক্ষেত্রেও নিজের ওয়েবপেজ বা ব্লগ প্রয়োজন। যখন ওয়েবসাইট বা ব্লগ চালু হবে, তখন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের লিংক তাতে যুক্ত করতে পারবেন।
10. গ্রাফিকস ডিজাইন
অনলাইনে ঘরে বসে আয়ের ক্ষেত্রে গ্রাফিকস ডিজাইন ভালো উপায়। যাঁরা এই কাজে দক্ষ, তাঁরা বিভিন্ন ডিজাইন অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে দিয়ে রাখেন। সেখান থেকে তাঁদের আয় আসে।
11. ডেটা এন্ট্রি
অনলাইনে সহজ কাজগুলোর একটি হচ্ছে ডেটা এন্ট্রি। এ ক্ষেত্রে অবশ্য আয় খুব কম। তবে এ ধরনের কাজ অটোমেশনের কারণে এখন খুব কম পাওয়া যায়।
যাঁদের কম্পিউটার, ইন্টারনেট ও দ্রুতগতির টাইপিং দক্ষতা আছে, তাঁরা এ ধরনের কাজ করতে পারবেন। অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সিং সাইটে এ ধরনের কাজ রয়েছে। তবে যাঁদের কোনো কাজে দক্ষতা থাকে, তাঁরা সহজে কাজ পান এবং দ্রুত আয় বাড়াতে পারেন।
12. ওয়েব ডিজাইন
এখনকার অনলাইনের কাজের ক্ষেত্রে ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা ব্যাপক। কোনো প্রজেক্টে ২০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত সহজে আয় করা যায়। সব ব্যবসায়ী প্রযুক্তিপ্রেমী নন। নিজেদের ওয়েবসাইট তৈরিতে তাঁদের ওয়েব ডিজাইনারের দরকার পড়ে।
যাঁরা ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে চান নিজেদের ওয়েবসাইট খুলে সেখান থেকেই ছোট ব্যবসা দাঁড় করাতে পারেন। ওয়েবসাইট তৈরিতে এখন কোডিং আর ওয়েব ডিজাইন দুটিই গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ওয়েবসাইট ব্যবস্থাপনা ও হালনাগাদের জন্যও ওয়েব ডিজাইনারকে দরকার পড়ে। ফলে ডিজাইনারকে বসে থাকতে হয় না। ক্লায়েন্ট ও কাজের ওপর ভিত্তি করে ওয়েব ডিজাইনারের আয় বাড়তে থাকে।
এই পোস্টটি ভালো লাগলে অনেক অনেক শেয়ার করবেন । আপনারা যদি চান তাহলে আমার ইউটিউব চ্যানেলে এই পোস্টে আলোচিত প্রত্যেক টি বিষয়ে আলাদা আলাদা ভিডিও বানিয়ে দেবো তার জন্য অবশ্যই আমার ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং বেল বাটনে ক্লিক করে অল নোটিফিকেশন অন করে দিন
সাবস্ক্রাইব করার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুনঃঃঃ-
https://www.youtube.com/channel/UCkmrUM6j4BVIEwmQ0Q_w_aA?sub_confirmation=1
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন