2011 সালে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে উপনীত হওয়ার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের জন্য বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে তবুও আবার নতুন করে একটি প্রকল্প নিয়ে হাজির হয়েছেন আপনাদের সামনে প্রকল্পটির নাম হচ্ছে কর্মই ধর্ম প্রকল্প এই প্রকল্প উপকৃত হবেন 2 লক্ষ ছেলেমেয়ে। অন্নসংস্থান হবে 10 লক্ষ মানুষের।
২ লক্ষ যুবক-যুবতীর কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে রাজ্য। ‘কর্মই ধর্ম’ প্রকল্পের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর। সরকারিভাবে জানানো হয়েছে,২ লক্ষ ছেলেমেয়ের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিতে চলেছে রাজ্য।
এক্ষেত্রে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, এরফলে কোনও একজন নয়, পুরো একটা পরিবার উপকার পাবে ৷ ২ লক্ষ মানুষকে কাজের সুযোগ দেওয়া মানে দশ লাখ মানুষের অন্ন সংস্থান করা ৷
রাজ্যের বেকার যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থান ও স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা- সরকারের নয়া প্রকল্প ‘কর্মই ধর্ম’ ৷ মুখ্যমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেছেন, এতে ২ লক্ষ যুবক-যুবতীর কর্মসংস্থান হবে। উপকার পাবেন প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ ৷
মুখ্যমন্ত্রী বাঁকুড়ার একটি মঞ্চ থেকে জানিয়েছেন,এই যে মাছওয়ালারা সাইকেলে-বাইকে করে মাছ বিক্রি করেন ৷ বাইকগুলির পিছনে একটা বক্স থাকে। আমরা ঠিক করেছি সরকারের পক্ষ থেকে ২ লক্ষ ছেলেমেয়েকে কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক থেকে কোনও ঝামেলা ছাড়াই ঋণের ব্যবস্থা করে দেব ৷ যাতে সহজে ওরা ওই বাইক কিনতে পারে ৷ এতে ব্যবসার কাজে সুবিধা হবে ৷
এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী আরও জানান,এই প্রকল্পের নাম আমরা রেখেছি ‘কর্মই ধর্ম’৷ ওই বাইকে করে ছেলেমেয়েরা ফল, সবজি ও শাড়ির মতো জিনিস নিয়ে বিক্রি করতে পারবেন ৷ কোনও কাজই ছোট নয়, কোনও কাজই খারাপ নয় ৷
এতে কোনও একজন নয় পুরো একটা পরিবার উপকার পাবে ৷ ২ লক্ষ মানুষকে কাজের সুযোগ দেওয়া মানে দশ লাখ মানুষের অন্ন সংস্থান করা ৷ মুখ্যমন্ত্রী আরও দাবি করেছেন, দেশে করোনা পরিস্থিতিতে ৪০ শতাংশ বেকারি বেড়েছে। তবে বাংলায় ৪০ শতাংশ বেকারি কমেছে।
তাঁর আরও বক্তব্য, এরাজ্যে কোনও সরকারি কর্মচারীদের বেতনে কোপ পড়েনি বা বেতন বাকি থাকেনি ৷ বাইরে থেকে আসা পরিযায়ী শ্রমিকরাও এখানে কাজ পেয়েছেন বলেও দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী।
যদি এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে বন্ধু বান্ধবদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন